বার্তা সরণি প্রতিবেদক:
আগামী ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য ৬১ জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে তৃণমূল আওয়ামী লীগে দুটি গ্রপের সৃষ্টি হয়েছে। একটি গ্রু চায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা উন্মুক্ত থাকুক। আরেকটি গ্রুপ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনে আগ্রহী। এ নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে আজ শনিবার ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, নোয়াখালীর দুটি গ্রুপ এই হট্টগোলে জড়িত। এক পর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। পরে কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি বাদে দেশের ৬১ জেলা পরিষদের ভোট গ্রহণের তারিখ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ১৭ অক্টোবর এসব জেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ও মনোনয়নপত্র বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর। আগামী ৪ সেপ্টেম্বর থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও গ্রহণ শুরু করার কথা থাকলেও সারা দেশ থেকে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারা এখন রাজধানীতে অবস্থান করছেন। কেন্দ্রীয় নেতারাও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন জেলা পরিষদ ভোট নিয়ে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ দেওয়ার পাশাপাশি যোগ্য প্রার্থীর তালিকা করছেন তারা।
ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে হট্টগোল
জেলা পরিষদ নির্বাচন: এক পক্ষের প্রার্থিতা উন্মুক্ত দাবি, আরেক পক্ষের না
বার্তা সরণি প্রতিবেদন
বার্তা সরণি প্রতিবেদন
| অনলাইন সংস্করণ