শনিবার, নভেম্বর ৯, ২০২৪

  ঢাকা, বাংলাদেশ  |  আজকের পত্রিকা  |  ই-পেপার  |  আর্কাইভ   |  কনভার্টার  |   অ্যাপস  |  বেটা ভার্সন

শনিবার, নভেম্বর ৯, ২০২৪

  |  ঢাকা, বাংলাদেশ  |  আজকের পত্রিকা  |  ই-পেপার  |  আর্কাইভ   |   কনভার্টার  |   অ্যাপস  |  বেটা ভার্সন

বিদ্যুতের দাম ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ

বার্তা সরণি প্রতিবেদন

বার্তা সরণি প্রতিবেদন

| অনলাইন সংস্করণ

ভোক্তা পর্যায়ের খুচরা বিদ্যুতের দাম ১৫.৪৩ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। বর্তমানে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের গড়মূল্য ৭ টাকা ০২ পয়সা; বিইআরসি তা বাড়িয়ে ৮ টাকা ২৩ পয়সা নির্ধারণের সুপারিশ করেছে। সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম বাড়বে ১ টাকা ২১ পয়সা।

রবিবার রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে সঞ্চালন সংস্থা ও বিতরণ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবের ওপর অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে কারিগরি কমিটির এ সুপারিশ তুলে ধরা হয়। শুনানিতে আগ্রহী পক্ষগুলো নিজ নিজ প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন। বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল ও চারজন সদস্য শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।

গত নভেম্বরে বিদ্যুতের পাইকারি মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণার পরপরই খুচরায় দাম বাড়াতে আবেদন জমা দিতে থাকে বিতরণ সংস্থাগুলো। সেই আবেদন কারিগরি কমিটিতে মূল্যায়ন ও গণশুনানি শেষে মূল্যবৃদ্ধির এ সুপারিশ করল বিইআরসি। ভর্তুকির ভার কমাতে গত ২১ নভেম্বর পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেয় সংস্থাটি। এর ফলে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোর কাছে বিক্রি করছে ৬ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগে ৫ টাকা ১৭ পয়সা ছিল।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিদ্যুতের দাম সব পর্যায়ে বাড়ানো হয়। তখন পাইকারিতে দাম ৮.৪ শতাংশ বৃদ্ধির পাশাপাশি সাধারণ গ্রাহক পর্যায়ে (খুচরা) বাড়ানো হয় ৫.৩ শতাংশ। তাতে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৬ পয়সা বেড়ে ৭ টাকা ০২ পয়সা হয়। এদিকে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন চার্জ ১২০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

শীত বস্ত্র বিতরণ করলো মোহাম্মদ নাসিম ফাউন্ডেশন

বার্তা সরণি প্রতিবেদক:প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্র না থাকায় খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুনের সাহায্যে শীত নিবারণ করছে পাবনার সাঁথিয়াবাসী। শীতের তীব্রতা অনেকাংশই বেশি এখানে। এছাড়া গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির...

মেধাবি সিয়ামের পড়ালেখার দায়িত্ব নিলেন মানবিক এমপি জয়

মানবতায় এগিয়ে আসলেন সিরাজগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য ও উত্তরবঙ্গের কৃতি সন্তান প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। এসএসসি পরীক্ষায় বাণিজ্য বিভাগ থেকে রাজশাহী বোর্ডে প্রথম...

বঙ্গবন্ধুকে ফিরে না পেলে স্বাধীনতা পূর্ণতা পেতো না : মেয়র তাপস

বার্তা সরণি প্রতিবেদক:ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদি ১৯৭২ সালের ১০...

ভোক্তা পর্যায়ের খুচরা বিদ্যুতের দাম ১৫.৪৩ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। বর্তমানে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের গড়মূল্য ৭ টাকা ০২ পয়সা; বিইআরসি তা বাড়িয়ে ৮ টাকা ২৩ পয়সা নির্ধারণের সুপারিশ করেছে। সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম বাড়বে ১ টাকা ২১ পয়সা।

রবিবার রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে সঞ্চালন সংস্থা ও বিতরণ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবের ওপর অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে কারিগরি কমিটির এ সুপারিশ তুলে ধরা হয়। শুনানিতে আগ্রহী পক্ষগুলো নিজ নিজ প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন। বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল ও চারজন সদস্য শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।

গত নভেম্বরে বিদ্যুতের পাইকারি মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণার পরপরই খুচরায় দাম বাড়াতে আবেদন জমা দিতে থাকে বিতরণ সংস্থাগুলো। সেই আবেদন কারিগরি কমিটিতে মূল্যায়ন ও গণশুনানি শেষে মূল্যবৃদ্ধির এ সুপারিশ করল বিইআরসি। ভর্তুকির ভার কমাতে গত ২১ নভেম্বর পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেয় সংস্থাটি। এর ফলে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোর কাছে বিক্রি করছে ৬ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগে ৫ টাকা ১৭ পয়সা ছিল।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিদ্যুতের দাম সব পর্যায়ে বাড়ানো হয়। তখন পাইকারিতে দাম ৮.৪ শতাংশ বৃদ্ধির পাশাপাশি সাধারণ গ্রাহক পর্যায়ে (খুচরা) বাড়ানো হয় ৫.৩ শতাংশ। তাতে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৬ পয়সা বেড়ে ৭ টাকা ০২ পয়সা হয়। এদিকে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন চার্জ ১২০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে।